নীলফামারী
কিশোরগঞ্জে মাইক্রো চালানো শিখতে গিয়ে চাকায় পিষ্ঠ বৃদ্ধা

ফজল কাদির,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধি: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ডাংগাপাড়া গ্রামের মৃত যোগেশ চন্দ্র রায়ের স্ত্রী লক্ষী রাণী (৬৫) সোমবার বিকেল ৫টার দিকে শাক বিক্রি করার জন্য বাজারে যাওয়ার পথে মাইক্রোবাসের চাকায় পিষ্ঠ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
খেলার মাঠে বড়ভিটা বাজার এলাকার একরামুল হকের ছেলে মাইক্রোবাস চালানো শিখতে গিয়ে ওই বৃদ্ধাকে চাপা দেয়। দ্রুত তাকে জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়,লক্ষী রাণী বাড়ী থেকে শাক নিয়ে বিক্রি করতে বাজারে যাওয়ার পথে বড়ভিটা খেলার মাঠে পৌঁছলে পাশ্ববর্তী বড়ভিটা বাজার এলাকার বাসীন্দা একরামুল হকের ছেলে জুয়েল মাইক্রোবাসের চাকায় তাকে পিষ্ঠ করে।জুয়েল আহম্মেদ একটি পুরাতন মাইক্রোবাস কিনে ওই খেলার মাঠে গাড়ী চালানো শিখছিলো।তৎক্ষনাৎ লক্ষী রাণীকে জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনাটি ভিন্ন খাতে নিতে একটি প্রভাবশালী মহল মৃত্যের একমাত্র মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে ম্যানেজ করে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা দিয়ে তড়িঘড়ি করে লাশ পুড়িয়ে ফেলে ঘটনার বিষয় চুকিয়ে দেন।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল আউয়াল বলেন,জুয়েল আহম্মেদকে আসামী করে মৃতের ছেলে থানায় একটি মামলা করেছে।