তিস্তা নিউজ ডেস্ক ঃ যোগ দিতে পারেন সামরিক বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা, আমলা, ব্যবসায়ীরা
• থাকবে তরুণ্যের অগ্রাধিকার
• অর্থ জোগানের অন্যতন উৎস ‘ক্রাউড ফান্ডিং’
• থাকতে পারেন ফ্যাসিবাদবিরোধী কিছু রাজনৈতিক দলের নেতা
• থাকবে নারীর অংশগ্রহণ
• নির্বাচনের জন্য চাপ দেবে না নতুন দল
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পতন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের। দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে রাষ্ট্রভার নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সেই সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে রাখা হয় ছাত্র প্রতিনিধিত্ব। এবার ছাত্রদের হাত ধরে আত্মপ্রকাশ ঘটছে নতুন রাজনৈতিক দলের।
জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আর জাতীয় নাগরিক কমিটির সমন্বয়ে তারুণ্যনির্ভর এ রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি নতুন এ দলটি সামনে আসতে পারে।
নতুন রাজনৈতিক দলটির মডেল কেমন হবে, কীভাবে পরিচালিত হবে এবং দলের গঠনতন্ত্র কেমন হবে, এরকম নানান বিষয়ে এ মুহূর্তে চলছে গুঞ্জন। এসব বিষয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, নতুন রাজনৈতিক দলটি ডান, বাম বা ইসলামপন্থি না হয়ে মধ্যপন্থাকে বেছে নেবে। যেখানে গুরুত্ব পাবে বাংলাদেশপন্থা। অর্থাৎ যারা এ দলের রাজনীতি করবেন তারা বাংলাদেশপন্থি হয়েই রাজনীতি করবেন। তবে দেশের শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম দলে টানতে থাকবে বিশেষ কিছু কৌশল৷ এজন্য এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশের রাজনৈতিক দলের গঠন ও কর্মপ্রক্রিয়া নিয়ে চলছে বিচার-বিশ্লেষণ৷ নতুন দল গঠনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের তরুণদের সেন্টিমেন্ট বিশেষভাবে বিবেচনায় রাখা হবে।